The type of logo that will stay away from
ঘরবাড়ি বিষয়ক লোগো তৈরীর সময়
প্রথমেই আপনি যা ভাবেন তা হচ্ছে, দোচালা
ছাদ, কার্নিস, জানালা কিংবা বাক্সের মত বিল্ডিং। এমন কিছু যা দেখে সহজেই বোঝা
যায় লোগোর পেছনের কোম্পানীর কাজ কি।
কখনো ভেবে দেখেছেন কি আপনার মত
লক্ষ লক্ষ ডিজাইনার একই কথা ভাবেন। ফল হচ্ছে
ঘুরিয়ে ফিরিয়ে লক্ষ লক্ষ লোগো যা মুলত একই। শুধুমাত্র
রং পরিবর্তণ করেই এক কোম্পানীর লোগোকে অন্য কোম্পানীর লোগো বানানোর উদাহরনের অভাব
নেই। অতি
ব্যবহারের কারনে এদেরকে বলা হয় জেনেরিক লোগো।
ক্লায়েন্ট যদি এতে আপত্তি না
করেন তাহলে এধরনের ডিজাইনে দোষের কিছু নেই। সমস্যা
হয় যখন তিনি নতুন কিছু চান। এই
চাওয়ার ধরন একেকজনের একেকরকম। কেউ বলেন
নতুনত্ব চাই, কেউ বলেন
ক্রিয়েটিভ লোগো চাই, কেউ বলেন
ইউনিক লোগো চাই, কেউ বলেন
ক্লিপআর্ট চাই না। এখানে
ক্লিপআর্ট বলতে অন্য ছবি বুঝানো হয় না,
এমন কি যা দেখে ক্লিপআর্ট মনে হতে পারে সেটাই বুঝায়।
জেনেরিক লোগো চিনতে সহায়তা করার
জন্য কিছু উদাহরন দেখানো হচ্ছে এখানে।
প্রথম ছবিতে রয়েছে কয়েকটি
জেনেরিক লোগোর ধরন। অর্থনৈতিক
প্রবৃদ্ধি পুঝানোর জন্য অর্থবিষয়ক লোগো,
রিয়েল এষ্টেট লোগো, প্রযুক্তি-যোগাযোগ
বুঝানোর জন্য বৃত্ত, গাড়ি, প্রকৃতি বুঝানোর জন্য গাছ এবং মানুষ কিংবা
হাত, কিংবা সাধারনভাবে ব্যবহৃত
নানাধরনের জ্যামিতিক আকৃতি।
awesome
ReplyDelete